Register

Win 10.00$

রমজান মাসের জুম্মা দিনের ফজিলত ও মর্যাদা !

Be the first to comment!

রমজান মাসের জুম্মা দিনের ফজিলত ও মর্যাদার দিক থেকে অন্য সময়ের চেয়ে অবশ্যই ভিন্ন আর তাই মুসল্লীরা রমজানের জুম্মা দিন গুলোকে একটু ভিন্ন পরিবেশেই দেখে থাকেন। আজ জুম্মা নামাজেও মুসল্লীদের উপচে পড়া ভিড় থাকবে বলে আশা করা যায়। রমজান এবং জুম্মা দিন উভয় মিলেই এ দিনের মর্যাদা অনেক অনেক বেশি।
তাই এই দিনে রোজাদার ব্যক্তি নিজেদের আমলের ঝুড়িকে ভারি করতে আরো বেশি তৎপর হয়ে থাকেন। জুম্মা নামাজ বাদেও এই দিনে রোজাদার ব্যক্তি বেশি পরিমান দানের জন্য নিজেদের হাতকে প্রসারিত করে থাকেন। জুম্মা দিনের ফজিলত রোজার মাসে সবচেয়ে বেশি হওয়াতে মুসল্লীরা ইবাদতের পরিমানকে বৃদ্ধি করে থাকেন। বিশেষ করে এই দিনে গরীব অসহায় রোজাদারদের ইফতার কারনো সুযোগ থাকে। তাছাড়া জুম্মা নামাজে শরীক হয়ে মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট নিজেদের পাপমোচনের জন্য চেষ্টা করতে থাকেন।
রমজান মাসকে কোরান নাজিলের মাস বলা হয়েছে। তাই এ মাসে অধিক পরিমান কোরান তেলাওয়াত করা হয়ে থাকে। সকলের উচিত প্রতিদিনই কম বেশি কোরান তেলাওয়াত করা। কোরান তেলাওয়াতের ফজিলতের বিষয়ে বলা হয়েছে-যে ব্যক্তি কোরান শরীফ তেলাওয়াত করেন তাকে প্রতিটি হরফের বিনিময় ১০টি করে নেকী প্রদান করা হবে।
আর রমজান মাসের প্রতিটি কাজের বিনিময় ৭০গুন বৃদ্ধি করায় কোরান তেলাওয়াত থেকে কেউ নিজেকে মাহরুম রাখতে চান না। রমজান মাসে কোরান খতমের রেওয়াজ বেশি হয় এই কারনেই যে এই মাসের ফজিলত ও মর্যাদা বেশি।
আল্লাহপাক এই রোজার জুম্মা দিনের ফজিলত থেকে আমাদের মাহরুম না করেন সে বিষয়ে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। রমজান মাসের রোজার বিনিময়ে আমরা তাকওয়া অর্জনের সুযোগ লাভ করি আর সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেই আমাদের ইহকালিন ও পরকালিন জগতে শান্তি নিশ্চিত হবে।

  • 0Blogger Comment
  • Facebook Comment

Post a Comment

ads

Contact Form

Name

Email *

Message *

ads

Win 10.00$